ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫ , ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |

আলোচনায় তুরস্কের ‘কাপলান ট্যাংক’

নিজেস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : ২৮-০৩-২০২৪ ১০:৪৬:৪১ পূর্বাহ্ন
আপডেট সময় : ৩০-০৩-২০২৪ ১২:৪৫:৩৯ পূর্বাহ্ন
আলোচনায় তুরস্কের ‘কাপলান ট্যাংক’ সংগৃহীত
ড্রোন এবং যুদ্ধজাহাজের পর এবার, এশিয়ার অস্ত্র বাজারে যোগ হচ্ছে তুরস্কের ট্যাংক। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ার সামরিক বাহিনীতে যোগ হয় তুরস্কের আলোচিত, কাপলান ট্যাংক। যুদ্ধাস্ত্রের বৈশ্বিক বাজারে তুরস্কের ক্রেতাদের বড় অংশই এশিয়ার বিভিন্ন দেশ। এই বাজারে অবস্থান আরও জোরালো করতে এবার ট্যাংক রফতানির ওপর জোর দিচ্ছে আঙ্কারা।

তুরস্কের আলোচিত ট্যাংক কাপলান ইন্দোনেশিয়ার সাথে যৌথভাবে তৈরী এই ট্যাংক সম্প্রতি হস্তান্তর করা হয়েছে দেশটির সামরিক বাহিনীর কাছে। যৌথভাবে এই ট্যাংক তৈরীর জন্য ২০১৫ সালে জাকার্তার সাথে চুক্তি করে আঙ্কারা। ভারী আর্মার এবং রাডার ও সেন্সর সংযুক্ত এই ট্যাংকের সেল্ফ ডিফেন্স সিস্টেম অত্যন্ত কার্যকর। নিখুত গোলাবর্ষণের সক্ষমতার কারণে এরইমধ্যে আলোচনায় কাপলান ট্যাংক।

আক্রমন এবং নজরদারি ড্রোনের পাশাপাশি বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন ধরণের যুদ্ধজাহাজ, হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান রফতানির বড় বাজার দখল করেছে তুরস্ক। এবার তাতে যোগ হলো ট্যাংক। ২০১৮ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে তুরস্ক যে পরিমাণ অস্ত্র রফতানি করেছে তা আগের পাঁচ বছরের তুলনায় প্রায় ৭০ শতাংশ বেশি।

বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলোই বড় বাজারে পরিণত হয়েছে তুর্কি সমরাস্ত্রের। এরইমধ্যে পাকিস্তান, ফিলিপাইন, কাজাখস্তান, ইন্দোনেশিয়া, আজারবাইজান সবচেয়ে বড় অস্ত্র ক্রেতা। এসব দেশে বিক্রি হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ড্রোন, যুদ্ধজাহাজ, ফাইটার জেট, এবং হেলিকপ্টার গানশিপ। ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি, প্রযুক্তিগত সুবিধা, স্বল্প দাম এবং অনুকুল আবহাওয়ার কারণে এশিয়ার দেশগুলোর কাছেও গুরুত্ব বাড়ছে তুরস্কের অস্ত্রের।

২০২৩ সালে তুরস্কের অস্ত্র বিক্রি বেড়ে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Monir Hossain

কমেন্ট বক্স

এ জাতীয় আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ